'জঙ্গীপুর সদর হাসপাতাল'
এটা 'জঙ্গীপুর সদর হাসপাতাল' - এর ( আবার সুপার স্পেশালিটিও বটে) আপৎকালীন বিভাগের সামনের দিক। যাঁরা রুগীর চিকিৎসা বা আপৎকালীন কাজে এই হাসপাতালে যান তাঁরা নিশ্চয় দেখে থাকবেন বা যাঁরা দেখেননি তাঁরা এলেই দেখার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারবেন যত্রতত্র নোংরা আর আবর্জনার স্তুপ, অসংখ্য উৎকন্ঠী মানুষজনে থিকথিক করছে গোটা হাসপাতাল চত্তর। সাথে, আপনার দুর্ভাগ্য হলে এটারও সাক্ষী হবেন কিছু চোরছ্যাঁচড় য়ারা কিনা, জরুরীকাজে নিয়ে আসা আপনার সাইকেলটা বা মোটর সাইকেলটা নিয়ে উধাও। এবার আপনি রুগী সামলাবেন না গাড়ী? আর হরেক রকমওয়ারি বিক্রেতা। চা, কফি, বিস্কুট, চানা, মুড়ি, ঘুগনী, ডিম, শঁশা, আঁখের রস, তেলেভাজা এগুলো সব নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের পাত্রে। মানুষেরও কোন আপত্তি নেই বিক্রিতাদেরও বয়েইগেছে। সঙ্গে, বিড়ি, সিগারেট, গুঠকা, পান, খৈনী আরো কতকী! আর শুয়োরের বাথান আর শুয়োরের বাচ্চাদের শুয়োরতোমী তো আছেই। লক্ষ করলে আরও একটা জিনিষ দেখতে পাবেন, সাপুরিয়া সাপ খেলা দেখাচ্ছেন, অষ্টধাতুর বিক্রিতা বা কবিরাজ মশাই তার গাছগাছড়ার পসার নিয়ে বসেছেন। দাবী সব রোগের সমস্যার সমাধান। কিছু মানুষ পকেট থেকে টাকা বারকরে কিনছেনও অবলিলায়। এবার ভাবুন, সদর হাসপাতালের সামনে ধূমপান বিক্রেতা, ওঝা, কবিরাজ ব্যাবসা ফেঁদে বসে আছেন আর আমরা বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দেখেও দেখিনা! আমরা শিখবো কবে??? (ছবিঃ সহেল তানবীর)
এটা 'জঙ্গীপুর সদর হাসপাতাল' - এর ( আবার সুপার স্পেশালিটিও বটে) আপৎকালীন বিভাগের সামনের দিক। যাঁরা রুগীর চিকিৎসা বা আপৎকালীন কাজে এই হাসপাতালে যান তাঁরা নিশ্চয় দেখে থাকবেন বা যাঁরা দেখেননি তাঁরা এলেই দেখার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারবেন যত্রতত্র নোংরা আর আবর্জনার স্তুপ, অসংখ্য উৎকন্ঠী মানুষজনে থিকথিক করছে গোটা হাসপাতাল চত্তর। সাথে, আপনার দুর্ভাগ্য হলে এটারও সাক্ষী হবেন কিছু চোরছ্যাঁচড় য়ারা কিনা, জরুরীকাজে নিয়ে আসা আপনার সাইকেলটা বা মোটর সাইকেলটা নিয়ে উধাও। এবার আপনি রুগী সামলাবেন না গাড়ী? আর হরেক রকমওয়ারি বিক্রেতা। চা, কফি, বিস্কুট, চানা, মুড়ি, ঘুগনী, ডিম, শঁশা, আঁখের রস, তেলেভাজা এগুলো সব নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের পাত্রে। মানুষেরও কোন আপত্তি নেই বিক্রিতাদেরও বয়েইগেছে। সঙ্গে, বিড়ি, সিগারেট, গুঠকা, পান, খৈনী আরো কতকী! আর শুয়োরের বাথান আর শুয়োরের বাচ্চাদের শুয়োরতোমী তো আছেই। লক্ষ করলে আরও একটা জিনিষ দেখতে পাবেন, সাপুরিয়া সাপ খেলা দেখাচ্ছেন, অষ্টধাতুর বিক্রিতা বা কবিরাজ মশাই তার গাছগাছড়ার পসার নিয়ে বসেছেন। দাবী সব রোগের সমস্যার সমাধান। কিছু মানুষ পকেট থেকে টাকা বারকরে কিনছেনও অবলিলায়। এবার ভাবুন, সদর হাসপাতালের সামনে ধূমপান বিক্রেতা, ওঝা, কবিরাজ ব্যাবসা ফেঁদে বসে আছেন আর আমরা বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দেখেও দেখিনা! আমরা শিখবো কবে??? (ছবিঃ সহেল তানবীর)
No comments:
Post a Comment